মাদ ১১টি
এক আলিফ মদ্দ চার প্রকার:
১.মদ্দে তবায়ী বা মদ্দে আছলী
যবরের পরে খালি আলিফ, যেরের পরে যজম ওয়ালা ইয়া এবং পেশের পরে যজম ওয়ালা ওয়াও । খাড়া যবর, খাড়া যের ও উল্টা পেশ । একে মদ্দে তবায়ী বা মদ্দে আছলী বলে ।
২.মদ্দে বদল
হামযাহ এর হরফে এ এক আলিফ
টানিয়া পড়াকে মদ্দে বদল বলে।খারা যবর,যের,পেশ
৩.মদ্দে লীন
ওয়াও অথবা ইয়া ছাকিন এর পূর্বে বা আগে যবর এবং পরের হরফে ওয়াক্ফ করিলে এক আলিফ টানিয়া পড়িতে হয় তাকে মদ্দে লীন বলে
৪.মদ্দে এওয়াজ
দুই যবরে ওয়াকফ করিলে এক যবর করে এক আলিফ টনিয়া পড়াকে মদ্দে এওয়াজ বলে ।
তিন আলিফ মদ্দ দুই প্রকার:
১.মদ্দে আরজী
মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের পরে বা বামের হরফে ওয়াক্ফ করলে ঐ মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতকে তিন আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।তাকে মদ্দে আরজী বলে
২.মদ্দে মুনফাছিল
মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের উপর চিকন বাকা চিহ্ন থাকিলে, "অথবা” দুটি শব্দ এর, প্রথম শব্দের শেষে মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকত ও দ্বিতীয় শব্দের প্রথমে আলিফ থাকলে তাকে মদ্দে মুনফাছিল বলে।তিন আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।
চার আলফ মদ্দ পাচ প্রকার:
১.মদ্দে মুত্তাছিল
মদ্দের হয়ফ বা মদ্দের হরকতের উপর মোটা লম্বা চিহ্ন
থাকিলে “অথবা” একই শব্দের মধ্যে, মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের পরে ছোট হামযাহ থাকলে তাকে মদ্দে মুত্তাছিল বলে।
২.মদ্দে লাযিম কালমি মুছাক্কাল
মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের উপর মোটা লম্বা এবং পরে তাশদীদ থাকলে “অথবা” একই শব্দের মধ্যে, মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের পরে তাশদীদ থাকলে তাকে মদ্দে লায়েম কালমি মুছাক্কাল বলে। চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।
৩.মদ্দে লাযিম কালমি মুখাফফাফ
মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের উপর মোটা লম্বা চিহ্ন
(~~~ )এবং পরে জযম বা ছাকিন থাকলে “অথবা” একই শব্দের মধ্যে, মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের পরে জযম বা ছাকিন থাকলে তাকে মাদ্দে লাযেম কালমি মুখাফফাফ বলে । চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।
৪. মদ্দে লাযিম হরফি মুছাক্কাল
শুধু হরফের মধ্যে, কোন হরফ এর উপর মোটা লম্বা চিহ্ন এবং পরে তাশদীদ থাকলে তাকে মদ্দে লাযেম হরফি মুছাক্কাল বলে।চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।
৫.মদ্দে লাযিম হরফি মুখাফফাফ
শুধু হরফের মধ্যে, কোন হরফ এর উপর মোটা লম্বা চিহ্ন এবং পরে জযম বা ছাকিন থাকলেতাকে মদ্দে লাযেম হরফি মুখাফফাফ বলে ।চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয় ।
হরফের উপর মোটা চিন্হ, বামে তাশদীদ না থাকিলে মাদ্দে লাযিম হরফী মুখাফফাফ। হরফের নাম চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়। যথা:- عسق – ق – ن
এক আলিফ মদ্দ চার প্রকার:
১.মদ্দে তবায়ী বা মদ্দে আছলী
যবরের পরে খালি আলিফ, যেরের পরে যজম ওয়ালা ইয়া এবং পেশের পরে যজম ওয়ালা ওয়াও । খাড়া যবর, খাড়া যের ও উল্টা পেশ । একে মদ্দে তবায়ী বা মদ্দে আছলী বলে ।
২.মদ্দে বদল
হামযাহ এর হরফে এ এক আলিফ
টানিয়া পড়াকে মদ্দে বদল বলে।খারা যবর,যের,পেশ
৩.মদ্দে লীন
ওয়াও অথবা ইয়া ছাকিন এর পূর্বে বা আগে যবর এবং পরের হরফে ওয়াক্ফ করিলে এক আলিফ টানিয়া পড়িতে হয় তাকে মদ্দে লীন বলে
৪.মদ্দে এওয়াজ
দুই যবরে ওয়াকফ করিলে এক যবর করে এক আলিফ টনিয়া পড়াকে মদ্দে এওয়াজ বলে ।
তিন আলিফ মদ্দ দুই প্রকার:
১.মদ্দে আরজী
মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের পরে বা বামের হরফে ওয়াক্ফ করলে ঐ মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতকে তিন আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।তাকে মদ্দে আরজী বলে
২.মদ্দে মুনফাছিল
মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের উপর চিকন বাকা চিহ্ন থাকিলে, "অথবা” দুটি শব্দ এর, প্রথম শব্দের শেষে মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকত ও দ্বিতীয় শব্দের প্রথমে আলিফ থাকলে তাকে মদ্দে মুনফাছিল বলে।তিন আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।
চার আলফ মদ্দ পাচ প্রকার:
১.মদ্দে মুত্তাছিল
মদ্দের হয়ফ বা মদ্দের হরকতের উপর মোটা লম্বা চিহ্ন
থাকিলে “অথবা” একই শব্দের মধ্যে, মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের পরে ছোট হামযাহ থাকলে তাকে মদ্দে মুত্তাছিল বলে।
২.মদ্দে লাযিম কালমি মুছাক্কাল
মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের উপর মোটা লম্বা এবং পরে তাশদীদ থাকলে “অথবা” একই শব্দের মধ্যে, মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের পরে তাশদীদ থাকলে তাকে মদ্দে লায়েম কালমি মুছাক্কাল বলে। চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।
৩.মদ্দে লাযিম কালমি মুখাফফাফ
মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের উপর মোটা লম্বা চিহ্ন
(~~~ )এবং পরে জযম বা ছাকিন থাকলে “অথবা” একই শব্দের মধ্যে, মদ্দের হরফ বা মদ্দের হরকতের পরে জযম বা ছাকিন থাকলে তাকে মাদ্দে লাযেম কালমি মুখাফফাফ বলে । চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।
৪. মদ্দে লাযিম হরফি মুছাক্কাল
শুধু হরফের মধ্যে, কোন হরফ এর উপর মোটা লম্বা চিহ্ন এবং পরে তাশদীদ থাকলে তাকে মদ্দে লাযেম হরফি মুছাক্কাল বলে।চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়।
৫.মদ্দে লাযিম হরফি মুখাফফাফ
শুধু হরফের মধ্যে, কোন হরফ এর উপর মোটা লম্বা চিহ্ন এবং পরে জযম বা ছাকিন থাকলেতাকে মদ্দে লাযেম হরফি মুখাফফাফ বলে ।চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয় ।
হরফের উপর মোটা চিন্হ, বামে তাশদীদ না থাকিলে মাদ্দে লাযিম হরফী মুখাফফাফ। হরফের নাম চার আলিফ টানিয়া পড়িতে হয়। যথা:- عسق – ق – ن
আলিফকে কখন হামযা বলা হয়? শুধু খালি আলিফকে আলিফ বলা হয় কিন্তু আলিফে যদি যের, যাবার, পেশ, সাকিন ও তাশদীদ থাকে তাহলে আলিফকে হামজা বলা হয়।
আলিফকে কখন হামযা বলা হয়?
শুধু খালি আলিফকে আলিফ বলা হয় কিন্তু আলিফে যদি যের, যাবার, পেশ, সাকিন ও তাশদীদ থাকে তাহলে আলিফকে হামজা বলা হয়।
Comments
Post a Comment