Posts

Showing posts from May, 2023

শিরক

  https://www.hadithbd.com/books/section/?book=140 https://www.hadithbd.com/books/section/?book=151 https://www.hadithbd.com/books/section/?book=166 ((১,৪,৬,৭৫,৭৮,৫৯),১৫৭)) https://at-tahreek.com/article_details/9480 https://youtube.com/playlist?list=PLKegOOtfj306APL8BwdKM6exoIbrRPich https://youtube.com/playlist?list=PLKegOOtfj306APL8BwdKM6exoIbrRPich 🔘আল্লাহ্ ব্যতিত অন্য কারো নামে কসম করা শিরক। 🔘কোন কিছুকে শুভ-অশুভ লক্ষন বা কুলiক্ষণ মনে করা শিরক। 🔘মাজারে ও কোন পির-ফকির কিংবা কারো নিকট সিজদা দেয়া শিরক। 🔘আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কারো বা যেকোন পির আওলিয়া কিংবা মাজারের নামে মানত করা শিরক। 🔘কেউ পেছন দিক থেকে ডাক দিলে কিংবা নিজে যাত্রার সময় পিছন ফিরে তাকালে যাত্রা অশুভ হয় এই ধারনা বিশ্বাস করা শিরক। 🔘কোন বিপদে পড়ে আল্লাহকে বাদ দিয়ে "ও মা, ও বাবা" ইত্যাদি বলে এইরকম গায়েবি ডাকা শিরক। বিপদে পড়লে "ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন" বলতে হয়। 🔘তোর ভবিষ্যত অন্ধকার', 'তর কপালে বহুত কষ্ট আছে',এই ধরনের গায়েবি কথা কাউকে বলা শিরক। 🔘হোচট খে

কুফরি

 ১) আপত্তি করে বলা: এ ব্যক্তি লোকদের সাথে যা কিছুই করুক, আল্লাহর পক্ষ থেকে তার জন্য পূর্ণ (full) স্বাধীনতা রয়েছে।  ২) এইভাবে আপত্তি করে বলা: কখনো আমরা অমুকের সাথে সামান্য কিছু করলে আল্লাহ তৎক্ষনাৎ আমাদের পাকড়াও করে ফেলেন। ৩)আল্লাহ সর্বদা আমার শক্রদের সহায়তা করেছেন। ৪)সর্বদা সবকিছু আল্লাহর সমীপে সমর্পণ করেও দেখেছি, কিছুই হয়না। ৫)আল্লাহ তাআলা আমার ভাগ্যকে এখনো পর্যন্ত সামান্য ভাল করলেন না।  ৬)হয়তো তাঁর ভান্ডারে আমার জন্য কিছুই নেই। আমার পার্থিৰ আশা-আকাঙ্খা কখনো পূর্ণ হলো না। জীবনে আমার কোন দোআ কবুল হলো না। যাকে চেয়েছি সে দূরে চলে গেলো ।আমার সব স্বপ্ন ভেঙ্গে গেলো । সব ইচ্ছাই অপূর্ণ রয়ে গেলো ।এখন আপনিই বলুন, আমি আল্লাহর উপর কীভাবে ঈমান আনব?  ৭)এক ব্যক্তি আমাদেরকে অত্যাচারে অতিষ্ট করে রেখেছে। মজার কথা হচ্ছে, আল্লাহও এমন লোকদের সহায়তা করে থাকেন। ৮) যে ব্যক্তি বিপদে পড়ে বলে: হে আল্লাহ! তুমি সম্পদ কেড়ে নিয়েছ। অমুক জিনিস কেড়ে নিয়েছ। এখন কি করবে? অথবা, এখন কিকরতে চাও? কিংবা, এখন কি করার বাকী রয়েছে?- তার এ কথা কুফরি ৯) যে বলে: আল্লাহ তাআলা আমার অসুস্থতা ও ছেলের কষ্ট সত্তেও যদি আমাকে

কবিরা গুনা

মুনাফিক,কবিরাগুনা,ছগিরা গুনা। ,কুফরি। কবরের আযাব,হাওসে কাওসার, সুপারিশ,পুলসিরাত -----------------------উওম আখলাক----------------- শিরক,বিদয়াত,দলভুক্ত নয় নামায,যিকির,যিনা,হালাল রোজগার,তওবা,দান করা,লোভ,অপচয় রাগ,ধৈর্য,গিবত,অপবাদ,মিথ্যা,গালি,কসম,ওয়াদা,অভিশাপ,বান্দার হক,অনুমতি নাহ নেয়া। ১.মনে দুনিয়ার কারো প্রতি ঘিনা না করা,(প্রত্যেকের মধ্যে ভালো খারাপ থাকে তাই ভালোটা নিয়ে আগানো উচিৎ) হিংসা না করা ২.গব্-অহংকার করে কথা না বলা,ছোট বা বেইজ্জত,অপমান না করা ৩.কম কথা বলা, চুপ থাকা(প্রয়োজনে কথা বলা) ৪.কথা দিয়ে কস্ট দেওয়া,উস্কানিমূলক কথা না বলা ৫.সত্য-মিথ্যা যাই হোক তক্ নাহ করা,চিংকার নাহ করা, অপমান সহ্য করতে শিখো,চুপ থাকতে শিখো,এরিয়ে চলতে শিখো((অমুক কি বললো তমুক কি বললো এই এই চিন্তা নাহ করা)) ৬.মনোযোগ গুরুত্ব দিয়ে কথা শোনা ৭.হাসি-খুশি কথা বলা,নম্র-ভদ্র সুন্দর আচার-আচরন,মিশুক,বিনয়ী,শুদ্ধ ভাষা ৮.নিজের ও অন্যর পাপ গোপন রাখা ৯.অন্যর ভুল না ধরা,অন্যর দোষ- ত্রুটি গোপন রাখা। ১০.হাত আর জবান হতে অন্য মুসলিমদের নিরাপদ রাখা। ১১.কোনো মুসলিমকে ক্ষতি বা দুস্তামির উদেশ্য ভয় নাহ দেখানো ১২.কোন ব্য

উম্মত নয়

১. রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেনঃ যারা শোকে গণ্ডে চপেটাঘাত করে, জামার বক্ষ ছিন্ন করে ও জাহিলী যুগের মত চিৎকার দেয়, তারা আমাদের দলভুক্ত নয়।    সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১২৯৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ২.রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেনঃ যে লোক আমাদের বিপক্ষে অস্ত্র ধারণ করবে সে আমাদের দলভুক্ত নয়।     সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬৮৭৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ৩.রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেনঃ যে ব্যক্তি জেনে শুনে নিজ পিতার পরিবর্তে অন্য কাউকে পিতা বলে, সে কুফরী করল। আর যে ব্যক্তি এমন কিছু দাবী করে যা তার নয়, সে আমাদের দলভুক্ত নয় এবং সে যেন জাহান্নামে তার আবাসস্থল বানিয়ে নেয়। আর কেউ কাউকে ‘কাফির’ বলে ডাকলে বা ‘আল্লাহর দুশমন’ বলে ডাকল, যদি সে তা না হয় তাহলে এ কুফরী সম্বোধনকারীর প্রতি ফিরে আসবে।    সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১২০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস ৪. রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেনঃ যে ব্যক্তি আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করবে সে আমাদের দলভুক্ত নয় আর যে ব্যক্তি আমাদের ধোঁকা দিবে সেও আমাদের দলভুক্ত নয়” (ই.ফা. ১৮৫; ই.সে. ১৯১)    সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৮৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস   ৫.ফুকায়ম লাখমী (রাঃ) থেকে বর্

মুনাফিকের আলামত

  রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেনঃচারটি স্বভাব যার মধ্যে বিদ্যমান সে হচ্ছে খাঁটি মুনাফিক। যার মধ্যে এর কোন একটি স্বভাব থাকবে, তা পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তার মধ্যে মুনাফিকের একটি স্বভাব থেকে যায়। ১. আমানত রাখা হলে খিয়ানত করে; ২. কথা বললে মিথ্যা বলে; ৩. অঙ্গীকার করলে ভঙ্গ করে; এবং ৪. বিবাদে লিপ্ত হলে অশ্লীলভাবে গালাগালি করে। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেনঃমুনাফিকদের জন্য ফজর ও ‘ইশার সালাত অপেক্ষা অধিক ভারী সালাত আর নেই।   সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬৫৭ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেনঃ মু’মিন ছাড়া আনসারদেরকে কেউ ভালবাসবে না এবং মুনাফিক ছাড়া কেউ তাঁদের প্রতি ঘৃণা পোষণ করে না। যে ব্যক্তি তাঁদেরকে ভালবাসবে আল্লাহ্ তা’আলা তাকে ভালবাসবেন আর যে ব্যক্তি তাঁদের সাথে হিংসা-বিদ্বেষ পোষণ করবে আল্লাহ্ তা’আলা তাকে ঘৃণা করবেন। সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৭৮৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেনঃ আনসারদের প্রতি ভালবাসা ঈমানেরই নিদর্শন এবং তাঁদের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ রাখা মুনাফিকীর নিদর্শন। (আধুনিক প্রকাশনী